গুয়াহাটিঃ আসাম পাবলিক সার্ভিস কমিশনে(এপিএসসি)ঘুষ দিয়ে চাকরি কেনার কেলেংকারিতে অভিযুক্ত আরও ১৯জন এপিএস-এসিএস আধিকারিককে বুধবার গ্ৰেপ্তার করা হয়। এই নিয়ে এপিএসসি কেলেংকারিতে মোট গ্ৰেপ্তারের সংখ্যা দাঁড়াল ৫৫। হাতের লেখার নমুনা সংগ্ৰহের জন্য এই ১৯ অফিসারকে বুধবার সমন জারি করে কাহিলিপাড়ায় স্পেশাল ব্ৰাঞ্চে ডাকা হয়েছিল। আসলে এঁদের হস্তাক্ষরের নমুনা অনেক আগেই সংগ্ৰহ করে ফরেনসিক ল্যাবরেটরিতে পাঠানো হয়েছিল। পাকাপোক্ত সাক্ষ্যপ্ৰমাণ সংগ্ৰহ করার পরই তদন্তকারীরা এঁদের ডেকে পাঠায়। গতকাল হস্তাক্ষর সংগ্ৰহের বিষয়টি ছিল নিছকই একটা কৌশল। ধৃত অফিসারদের তালিকায় রয়েছেন উৎপল ভূঞা,বর্ণালি দাস,সুশোভন দাস,ধ্ৰুবজ্যোতি চক্ৰবর্তী,মনজুর ইলাহি লস্কর,মুন মজুমদার,মুস্তাফা আহমেদ বড়ভুঁইয়া,মহম্মদ সাইবুর রহমান বড়ভুঁইয়া,মণিকা টেরনপি,গণেশ চন্দ্ৰ দাস,শ্ৰাবন্তি সেনগুপ্ত,দীপশিখা ফুকন এবং লীনা কৃষ্ণা কাকতি। ধৃত এপিএস অফিসার্স(জুনিয়র ক্যাডার)-এর মধ্যে রয়েছেন গুলসন দাওলাগপু,পল্লবী শর্মা ও ভার্গব ফুকন। গ্ৰেপ্তার হওয়া অন্য তিনজন হলেন সুরঞ্জিতা হাজরিকা(ডিটিও),ঋতুরাজ নেওগ(কর সুপার)এবং নিপন কুমার পাঠক(কর পরিদর্শক)। এই ১৯ জন আধিকারিক ২০১৬ ব্যাচের।
Begin typing your search above and press return to search.