কবি নীলমণি ফুকনকে ডিলিট উপাধিতে সম্মানিত করলো ডিব্ৰুগড় বিশ্ববিদ্যালয়

গুয়াহাটিঃ ডিব্ৰুগড় বিশ্ববিদ্যালয় বিশিষ্ট কবি,সমালোচক ও শিক্ষাবিদ নীলমণি ফুকনকে ডক্টর অফ লিটারেচার(ডিলিট)(অবৈতনিক)দিয়ে সম্মানিত করেছে। সোমবার সকালে তাঁর মালিগাঁও স্থিত বাসভবনে তাঁকে এই সম্মান প্ৰদর্শন করা হয়। ডিব্ৰুগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য রঞ্জিৎ তামুলি এবং রেজিস্ট্ৰার ড. হরিচন্দ্ৰ মহন্তের নেতৃত্ব একটি দল পুরস্কার প্ৰদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। পুরস্কার গ্ৰহণ করে কবি নীলমণি ফুকন বলেন,বন্ধুত্ব,স্নেহ-মমতা,মানবতা,সত্য এবং সৌন্দর্য একজন কবির কাছে কাম্য। সৃষ্টিশীল কাজের জন্য কোনও পুরস্কার বা সম্মান একজন কবিকে সেই আনন্দ দিতে পারে না। কবি ফুকন আরও বলেন,‘আমি অসমিয়া ভাষা,সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পর্কে ৬০ বছর ধরে সৃষ্টিশীল কাজে ব্যস্ত রয়েছি নিঃস্বার্থভাবে’।
এর আগে অসম সাহিত্য সভা তাঁকে ‘অসমিয়া জাতীয় কবি’-র আখ্যা দিয়ে সম্মানিত করে। ২০০২ সালে নীলমণি ফুকন সাহিত্য অ্যাকাডেমির লিটারারি ফেলোশিপ সম্মানে ভূষিত হন। ১৯৮১ সালে তাঁর ‘কবিতা’ নামের গ্ৰন্থের জন্য তিনি সাহিত্য অ্যাকাডেমি পুরস্কার পান। ১৯৯০ সালে ভারত সরকার তাঁকে পদ্মশ্ৰী সম্মানে ভূষিত করে। ১৯৩৩সালে অসমের দেরগাঁওয়ে তাঁর জন্ম হয়েছিল। তাঁর কবিতা গ্ৰন্থ সংকলনের মধ্যে রয়েছে ‘সূর্য হেনু নামি আহে এই নদীয়েদি’, গুলাপি জামুর লগ্ন,ফুলি থকা সূর্যমূখী ফুলর পিনে ইত্যাদি।
অন্যান্য খবরের জন্য পড়ুনঃ ট্ৰেনে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ৰী খুনের রহস্য উদঘাটন করতে পারে ব্যানার্জির আঁকা ছবি
অধিক খবরের জন্য ভিডিও দেখুন: Madhavdev Tithi observed at Dekhiyakhuwa Bornamghar in Teok