আইপিএল ক্ৰিকেটঃ হাতে আর কয়েকটা দিন

আর কয়েকদিন তারপরেই ২০১৯ আইপিএলের নিলাম পর্ব। তবে নিলাম পর্বে সব খেলোয়াড়ই যে বিক্রি হবেন এমন নয়। সব খেলোয়াড়ই বেস প্রাইজ নিয়ে নিলাম তালিকায় রয়েছেন। তবে এই বেস প্রাইজের কারণে অনেক ক্রিকেটারই অবিক্রীত থেকে যান। যার কারণ তাঁদের বর্তমান ফর্ম। এমন অনেক খেলোয়াড়ের রয়েছেন ফর্মের বিচারে যাঁদের বেস প্রাইজ রীতিমতো তাক লাগিয়ে দেয়।
দেখে নিন তেমনই পাঁচ ক্রিকেটারের সম্বন্ধে যাঁদের বেস প্রাইজ রীতিমতো তাক লাগিয়ে দেবে:
কলিন ইনগ্রাম
আইপিএল কেরিয়ারের এখনও পর্যন্ত মাত্র তিনটি ম্যাচ খেলছেন দক্ষিণ আফ্রিকার এই ব্যাটসম্যান। ২০১১-য়ে দিল্লির হয়ে খেলেন। আফঘানিস্তান প্রিমিয়র লিগে বেশ নজর কেড়েছেন। তবে তাঁর বেস প্রাইজ রয়েছে ২ কোটি টাকা। ফলে তাঁকে দলে নেওয়াটা ঠিক হবে কিনা, তা ভাববে আইপিএল ফ্রাঞ্চাইজিগুলি।
কোরে অ্যান্ডারসন
গত বছর তাঁর বেস প্রাইজ ছিল ২ কোটি টাকা। কিন্তু তাঁকে দলে নেয়নি কোনো দলই। শেষ পর্যন্ত বেঙ্গালুরুর নাথান কুল্টির-নাইল চোট পাওয়ায় তাঁকে দলে নেয় বেঙ্গালুরু। মাত্র তিনটি ম্যাচ খেলেছিলেন। সম্ভবত এ বছরও অবিক্রীত থেকে যেতে পারেন।
অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস
আইপিএলে গত বছর খেলেননি। তবে চলতি নতুন মরশুমে তাঁর বেস প্রাইজ রয়েছে ২ কোটি টাকা। টি২০-তে রেকর্ড তেমন ভালো নয়। ব্যাটিং গড় ২৫.৬৩ এবং বোলিং গড় ৩১.৭৩। চলতি বছর শ্রীলঙ্কান টি২০ লিগে মাত্র দুটি ম্যাচ খেলেছেন।
জনি বেয়ার্স্টো
আইপিএলে তাঁরই বেস প্রাইজ ১.৫ কোটি টাকা। চলতি বছর টি১০ এবং টেস্ট ক্রিকেটে নজর কাড়লেও, টি২০-তে তেমন নজর কাড়তে পারেননি। ৯৬ টি২০ ম্যাচে তাঁর ব্যাটিং গড় ২৪.৬১।
রাইলি রোসু
অক্টোবর ২০১৬ তেকে একটিও আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেননি তিনি। তবে আইপিএল নিলামে তাঁর বেস প্রাইজ রয়েছে ১.৫ কোটি টাকা। দক্ষিণ আফ্রিকার ঝান্সি সুপার লিগেও তেমন নজর কাড়তে পারেননি।