Begin typing your search above and press return to search.

কেন্দ্ৰ ভবিষ্যতে ক্যাব আনার চেষ্টা করলে উ.পুব একজোট হয়ে লড়বেঃ জোরামথাঙ্গা

কেন্দ্ৰ ভবিষ্যতে ক্যাব আনার চেষ্টা করলে উ.পুব একজোট হয়ে লড়বেঃ জোরামথাঙ্গা

Sentinel Digital DeskBy : Sentinel Digital Desk

  |  15 Feb 2019 10:01 AM GMT

আইজল,আগরতলাঃ কেন্দ্ৰীয় সরকার যদি ভবিষ্যতে ফের নাগরিকত্ব(সংশোধনী)বিলকে(ক্যাব)আইনি রূপ দেওয়ার জন্য উত্থাপন করে তাহলে উত্তর পূর্বাঞ্চলের সব রাজনৈতিক দল,সামাজিক সংগঠন এবং এনজিওগুলি অবশ্যই ওই প্ৰয়াসের বিরুদ্ধে একজোট হয়ে লড়বে। বৃহস্পতিবার একথা বলেছেন মিজোরামের মুখ্যমন্ত্ৰী জোরামথাঙ্গা। মিজো ন্যাশনাল ফ্ৰন্টের(এমএনএফ)সভাপতি পদেও বহাল রয়েছেন তিনি। কেন্দ্ৰ যদি ফের সংসদে ক্যাব উত্থাপনের চেষ্টা করে তার জন্য জোরামথাঙ্গা জনগণ,এনজিও,গির্জা এবং রাজনৈতিক দলগুলিকে হাতে হাত মিলিয়ে সম্মিলিতভাবে অবস্থান গ্ৰহণের আহ্বান জানান। ‘উত্তরপূর্ব ভারতের মানুষ এবং সব সংগঠনগুলি সমষ্টিগতভাবে প্ৰতিবাদ মুখর হয়ে ওঠা কেন্দ্ৰ রাজ্যসভায় ক্যাব উত্থাপনের সাহস দেখাতে পারেনি’-বলেন তিনি।

মিজোরামের শক্তিশালী এনজিও কো-অর্ডিনেশন কমিটি(এমএনসিসি)গণরাজ্য দিবসের অনুষ্ঠান বয়কট করা সহ বিলের বিরুদ্ধে রাজ্য জুড়ে বিভিন্ন আন্দোলন কর্মসূচি গ্ৰহণ করেছিল। এমএনএফ এবং ইয়ং মিজো অ্যাসোসিয়েশন(ওয়াইএমএ)এই আন্দোলনে অংশ নিয়েছিল।

ত্ৰিপুরায়ও নবগঠিত মুভমেন্ট অ্যাগেনস্ট সিটিজেনশিপ(অ্যামেন্ডমেন্ট)বিল(এমএসিএসি)আগামি সোমবার আগরতলায় এক বিজয় সমাবেশের আয়োজন করছে। এমএসিএবি-র আহ্বায়ক শ্ৰীদাম দেববর্মা আইএএনএসকে বলেন,‘ভারতীয় জনতা পার্টির(বিজেপি)নেতৃত্বাধীন কেন্দ্ৰীয় সরকার রাজ্যসভায় বিতর্কিত বিলটি আনতে ব্যর্থ হলেও আগামি সাধারণ নির্বাচনে এই সরকার যদি ক্ষমতায় ফিরে আসে তাহলে তারা ফের বিলটি পাস করানোর চেষ্টা করতে পারে। আসন্ন নির্বাচনে আমাদের সম্মিলিতভাবে এর বিরুদ্ধে লড়তে হবে’-বলেন তিনি।

প্ৰধান রাজনৈতিক দলগুলি,এনজিও এবং অসামরিক সংগঠন ও গোষ্ঠীগুলি এই বিলের জোর বিরোধিতা করেছিল। তাদের মত,এই বিল আইনে পরিণত হলে এই অঞ্চলের জনজীবনে বিরূপ প্ৰভাব ফেলবে।

Next Story
সংবাদ শিরোনাম