Begin typing your search above and press return to search.

ক্যাব-এর বিরুদ্ধে লবি গড়তে আসু,নেসো ও অগপ প্ৰতিনিধিরা দিল্লি গেলেন

ক্যাব-এর বিরুদ্ধে লবি গড়তে আসু,নেসো ও অগপ প্ৰতিনিধিরা দিল্লি গেলেন

Sentinel Digital DeskBy : Sentinel Digital Desk

  |  11 Feb 2019 8:24 AM GMT

গুয়াহাটিঃ নাগরিকত্ব(সংশোধনী)বিল ২০১৯(ক্যাব)এর বিরুদ্ধে কেন্দ্ৰের ওপর রাজনৈতিক চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠীগুলিকে শক্তিশালী করতে সারা অসম ছাত্ৰ সংস্থা(আসু),উত্তর পূর্ব ছাত্ৰ সংগঠন(নেসো)এবং অসম গণ পরিষদের(অগপ)একটি প্ৰতিনিধিদল ইতিমধ্যেই নতুন দিল্লি রওনা হয়েছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন,রাজ্যসভার অধিবেশনের শেষ দুদিন অর্থাৎ ১২ অথবা ১৩ ফেব্ৰুয়ারি কেন্দ্ৰ এই বিল পাসের চেষ্টা করতে পারে। কেন্দ্ৰের এই তোড়জোড়ের পরিপ্ৰেক্ষিতে ছাত্ৰ সংগঠনগুলি এবং রাজ্যের আঞ্চলিক দলটির দিল্লি সফর যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। কেন্দ্ৰ বিল পাসের জন্য ১২ ফেব্ৰুয়ারির দিনটি বেছে নিতে পারে-এমন ধারণা রাজনৈতিক তথ্যাভিক্ত মহলের।

সাংবাদিকদের সঙ্গে আলোচনার সময় আসুর মুখ্য উপদেষ্টা সমুজ্জ্বল কুমার ভট্টাচার্য বলেন,কেন্দ্ৰের প্ৰয়াস অনু্যায়ী রাজ্যসভায় যদি বিলটি পাস হয় তাহলে সেটা গোটা উত্তর পূর্বাঞ্চল বিশেষ করে অসমের মানুষের জীবনে ধ্বংস ডেকে আনবে। রাজ্যের খিলঞ্জিয়া মানুষের অস্তিত্ব পড়বে গুরুতর হুমকির মুখে। কেন্দ্ৰের ওই প্ৰয়াসকে পর্যুদস্ত করতেই হবে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল রাজ্যসভায় যাতে ওই বিলের বিরুদ্ধে ভোট দেয়,তা সুনিশ্চিত করার লক্ষ্যে তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য আমরা দিল্লি যাচ্ছি।

অসম গণ পরিষদ দলের সভাপতি অতুল বরা দ্য সেন্টিনেলকে বলেন,চাংসারিতে শনিবার প্ৰধানমন্ত্ৰী নরেন্দ্ৰ মোদির বক্তব্যে বিল সম্পর্কে কেন্দ্ৰ ও রাজ্য সরকারের উদ্দেশ্য পুরোপুরি পরিষ্কার হয়ে গেছে। ‘আমাদের মোক্ষম উদ্দেশ্য হচ্ছে রাজ্যসভায় ভোট দিতে আসা প্ৰতিটি বিরোধী রাজনৈতিক দলকে এককাট্টা করে বিলের বিরুদ্ধে একটা শক্তিশালী লবি গড়ে তোলা। অনেকেই মনে করছেন সংসদের উচ্চ সদনের অধিবেশনের শেষ দুদিনের যেকোনও একদিন বিলটি উত্থাপন করার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে।

Next Story
সংবাদ শিরোনাম