Begin typing your search above and press return to search.

ডিমা-হাসাওয়ের উন্নয়নে গুরুত্ব আরোপ করলেন মুখ্যমন্ত্ৰী সর্বানন্দ সনোয়াল

ডিমা-হাসাওয়ের উন্নয়নে গুরুত্ব আরোপ করলেন মুখ্যমন্ত্ৰী সর্বানন্দ সনোয়াল

Sentinel Digital DeskBy : Sentinel Digital Desk

  |  22 Dec 2018 10:25 AM GMT

হাফলং: হাফলং শহর সহ গোটা ডিমা-হাসাও জেলার সামগ্ৰিক উন্নয়নে বর্তমান রাজ্য সরকার বদ্ধপরিকর। শুক্ৰবার হাফলং সফরে এসে এই বার্তা দিলেন মুখ্যমন্ত্ৰী সর্বানন্দ সনোয়াল। শুক্ৰবার বিশেষ হেলিকপ্টারে মুখ্যমন্ত্ৰী হাফলং এসে লালফিল্ডে নবনর্মিত অর্গানিক মার্কেট শেডের পরিদর্শন করেন। পরে তিনি এক সাংগঠনিক কর্মী সভায়ও অংশ নেন। মুখ্যমন্ত্ৰী এদিন বিজেপির জেলা কার্যালয় বাজপেয়ী ভবনেও দ্বারোদঘাটন করেন।

হাফলং লালফিল্ডের কর্মীসভার মুখ্যমন্ত্ৰী সর্বানন্দ সনোয়াল বলেন,হাফলঙে আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস শীঘ্ৰই স্থাপন করা হবে। রাজ্যের ১৯টি জেলার সঙ্গে ডিমা-হাসাও জেলায়ও ক্যান্সার কেয়ার সেন্টার স্থাপনেরও তিনি প্ৰতিশ্ৰুতি দেন। সেই সঙ্গে উমরংশুর লংখুকে ৩৫০ মেগাওয়াটের লোয়ার কপিলি হাইড্ৰো ইলেক্টিক প্ৰজেক্টের কাজ ত্বরান্বিত করা হবে বলে মুখ্যমন্ত্ৰী তার ভাষণে উল্লেখ করেন। এছাড়া তিনি তার বক্তব্যে প্ৰধানমন্ত্ৰী নরেন্দ্ৰ মোদি নেতৃত্বাধীন সরকারের বিভিন্ন প্ৰকল্পের উন্নয়নের কথাতুলে ধরেন।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ডিমা-হাসাও পার্বত্য(উত্তর কাছাড়)পরিষদের।

সিইএম দেবোলাল গার্লোসা। পরিষদের নর্মাল কর্মচারীদের দশ মাসের বেতন প্ৰদানের জন্য মুখ্যমন্ত্ৰী সর্বানন্দকে তিনি ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন,ডিমা-হাসাও জেলার বিজেপি দলের উন্নয়নমূলক কাজকর্ম দেখে বিরোধী রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের রাতের ঘুম উবে গেছে। কারণ জনগণের কাছে যাওয়া বন্ধ হয়ে গেছে তাদের। রাস্তাঘাটের উন্নয়ন থেকে শুরু করে কর্মচারীদের বকেয়া বেতন প্ৰদান,প্ৰধানমন্ত্ৰী আবাস যোজনার পাকাঘর,স্বাস্থ্য বিমা যোজনা,উজালা যোজনা,রন্ধন গ্যাস,বিদ্যুতের জোগান প্ৰভৃতি উন্নয়ন দেখে মানুষ এখন বিজেপিকে সমর্থন করছেন। সিইএম দেবোলাল গার্লোসা বলেন,এক হাজার কোটি টাকার খলনায়ক আরএইচ খানেক বর্তমান পার্বত্য পরিষদের ক্লিনচিট দেওয়ায় প্ৰশ্নই উঠে না। এই দুর্নীতি হয়েছিল কংগ্ৰেস পরিচালিত পরিষদের আমলে।

এদিকে,এদিন বিকেলেই গুয়াহাটি ফিরে যান মুখ্যমন্ত্ৰী সর্বানন্দ সনোয়াল। তার সফর সঙ্গী ছিলেন পার্বত্য এলাকা উন্নয়ন বিভাগের মন্ত্ৰী চুম রংহাং,রাজ্য সভাপতি রঞ্জিতকুমার দাস ও ডিমা-হাসাও জেলার দলীয় প্ৰভারী রামকৃষ্ণ ঘোষ।

Next Story
সংবাদ শিরোনাম