জার্মানি
১৯৫৪,১৯৭৪,১৯৯০ ও ২০১৪ সালের বিশ্বকাপ জয়ী দল।
দশটি ম্যাচের দশটিতে জয়ের সুবাদে অনায়াসে বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা মেলে ধরে দল। ব্ৰাজিল,আর্জেন্টিনার মতো কোনও নির্দিষ্ট খেলোয়াড়ের ওপর দল নির্ভরশীল নয়। দলের যেকোনও খেলোয়াড় যখন তখনই ঝলসে উঠতে পারেন। তবে টনি ক্ৰসের নাম সবার আগে উল্লেখনীয়। ১৯৬২ তে ব্ৰাজিল বিশ্বকাপ জেতার সময় থেকে জার্মানিও খেতাবের দৌড়ে সমানতালে পাল্লা দিচ্ছে।
মেক্সিকো
১৯৭০,১৯৮৬ তে বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে খেলছে মেক্সিকো। যথেষ্ট আক্ৰমণাত্মক তারা। প্ৰতিরক্ষা বেষ্টনীও মজবুত। দলে জেভিয়ার হারানানডেজ,ডিফেল্ডার হেক্টর মোরেনোর মতো খেলোয়াড় রয়েছেন। ১৬ রাউন্ড অবধি তাদের এগোনোর সম্ভাবনা রয়েছে। সেটা প্ৰতিপক্ষের ওপর নির্ভর করছে। তবে খারাপ খবর হলো প্ৰতিপক্ষ ব্ৰাজিল হতে পারে।
সুইডেন
১৯৫৮ সালে বিশ্বকাপে দ্বিতীয় স্থান পেয়েছিল। স্টোকহোমে ইতালির বিরুদ্ধে ১-০ জয় তুলে সুইডেন বিশ্বকাপের ছাড়পত্ৰ পায়। মিলানের ম্যাচে ইতালি ড্ৰ করায় ৬০ বছর পর এই প্ৰথম বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ হাতছাড়া হয় ইতালির। এই দলকে নিয়ে সমর্থকরা তেমন আশাবাদী নন। দলে জ্লাটান ইব্ৰাহিমোবিক,ইমিল ফর্সবার্গের মতো খেলোয়াড় রয়েছেন। দল মোটামুটি ভালই খেলবে বলে আশা করা হচ্ছে।
দক্ষিণ কোরিয়া
২০০২ সালে দল বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল খেলেছিল। ১৯৮৬ সালের পর থেকে প্ৰতি বিশ্বকাপেই এই দলের উপস্থিতি দেখা গেছে। এশিয়ার অন্যতম শক্তিশালী এই দল। কাতারের কাছে হারলেও সিরিয়ায় শেষ দুটি ম্যাচে টাই করে তারা প্ৰতিযোগিতায় ফিরে আসে। কলম্বিয়াকে ২-১ হারিয়েছিল দল। আকর্ষণীয় ফুটবল উপহার দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে দলের। তারকা খেলোয়াড় আছেন সন হিউয়াং মিন। দলের সম্ভাবনা নিয়ে যথেষ্ট সংশয় রয়েছে।