Begin typing your search above and press return to search.

গুয়াহাটির বিভিন্ন স্থানে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে চড়া দামে মাংস বিক্ৰি চলছে

গুয়াহাটির বিভিন্ন স্থানে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে চড়া দামে মাংস বিক্ৰি চলছে

Sentinel Digital DeskBy : Sentinel Digital Desk

  |  3 Jun 2019 12:18 PM GMT

গুয়াহাটিঃ বৃহত্তর গুয়াহাটির বিভিন্ন স্থানে অবৈধভাবে গজিয়ে ওঠা কসাইখানাগুলি অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে অবাধে মাংস বিক্ৰি করছে। গুয়াহাটি পুর নিগম(জিএমসি)অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে মাংস বিক্তি বন্ধ করতে এখনও সফল হয়নি। বৃহত্তর গুয়াহাটিতে লাইসেন্স প্ৰাপ্ত কসাইখানা রয়েছে মাত্ৰ ১৫৬টি। অবৈধ ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে মাংস বিক্ৰির শতাধিক দোকান রয়েছে মহানগরীর বুকে। জিএমসি লাইসেন্সহীন এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে মাংস বিক্ৰি বন্ধ করার চেষ্টা করলেও এইক্ষেত্ৰে এখনও পর্যন্ত সফল হতে পারেনি। পুর প্ৰশাসনের নাকের ডগা দিয়ে একেবারে উন্মুক্তভাবে কিছু কসাই অবাধে মাংস বিক্ৰি করছে চড়া দামে। লঙ্কেশ্বর,জালুকবাড়ি,মালিগাঁও,কামাখ্যা গেট,ধীরেনপাড়া,দাতালপাড়া,কটাবাড়ি,লালগণেশ এবং বৃহত্তর গুয়াহাটির অন্যান্য স্থানেও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে একেবারে উন্মুক্তভাবে মাংস বিক্ৰি করা হচ্ছে। এই সব অবৈধ কসাইখানাগুলি অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে যে পাঁঠার মাংস বিক্ৰি করছে তাই নয়,৬০০ টাকা কিলো দরে বিক্ৰি করছে মাংস।

বৃহত্তর গুয়াহাটি কুরেশি মিট অ্যাসোসিয়েশন প্ৰতি কেজি পাঁঠার মাংস ৫৬০ টাকায় বিক্ৰি করার দর বেঁধে দিয়েছিল। কিন্তু অবৈধ কসাইখানাগুলো ওই দরকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে প্ৰতি কেজি মাংস ৬০০ টাকায় বিক্ৰি করছে। চলতি বছরের বহাগ বিহুর সময় থেকে প্ৰতি কেজি মাংস ৫৬০ টাকায় বিক্ৰি করার দর বেঁধে দিয়েছিল সংস্থা।

বৃহত্তর গুয়াহাটিতে মাছ এবং মুরগিও এভাবে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বিক্ৰি করা হচ্ছে।

অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে মাছ,মাংস,বিক্ৰির বিরুদ্ধে জিএমসি গণেশগুড়ি,সুপারমার্কেট ও ছয়মাইল ইত্যাদি অঞ্চলে অভি্যান চালায়। পুর সংস্থাটি শহরের অন্যান্য অঞ্চলে এধরনের অভিযান চালাবে কিনা তা নিয়েও প্ৰশ্ন উঠছে। এধরনের অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে মাছ,মাংস বিক্ৰি করা হলে তা মানুষের স্বাস্থ্যের পক্ষেও ক্ষতিকারক হতে পারে।

এব্যাপারে গ্ৰেটার গুয়াহাটি কুরেশি মিট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মুসলিম আলির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন,‘আমরা আইন নিজের হাতে নিতে পারি না। তবে জিএমসিকে অনুরোধ করছি তারা যেন আইন লঙ্ঘনকারী কসাইখানাগুলির বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেয়।

Next Story
সংবাদ শিরোনাম