Begin typing your search above and press return to search.

কাজিরঙা রাষ্ট্ৰীয় উদ্যানে তামাক,গুটকা ইত্যাদি নিষিদ্ধ

কাজিরঙা রাষ্ট্ৰীয় উদ্যানে তামাক,গুটকা ইত্যাদি নিষিদ্ধ

Sentinel Digital DeskBy : Sentinel Digital Desk

  |  7 Nov 2019 1:13 PM GMT

বিশ্বখ্যাত কাজিরঙা রাষ্ট্ৰীয় উদ্যানে তামাক জাতীয় সামগ্ৰী এবং গুটকা ইত্যাদি আর ব্যবহার করা যাবে না। বোকাখাত প্ৰশাসন পান মশলা বিক্ৰির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। সাব ডিভিশনাল মাজিস্ট্ৰেট কাজিরঙা রাষ্ট্ৰীয় উদ্যানের ভিতর এবং আশেপাশের এলাকায় তামাক,গুটকার ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা চাপিয়েছেন। কোহরা চাবালি এলাকার সৌন্দর্য ধরে রাখতেই গ্ৰহণ করা হয়েছে এই ব্যবস্থা। আপাতত এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হচ্ছে এক বছরের জন্য। ওদিকে,বোকাখাতের সাব ডিভিশনাল অফিসার বিবেক শ্যাম বুধবার কোহরা পুলিশ থানার অধীন ৩০০ মিটার এলাকার মধ্যে এজাতীয় সামগ্ৰীর বিক্ৰি ও ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা বলবৎ করেছেন। সূত্ৰটির মতে,কোহরা পুলিশ ফাঁড়ির ৩০০ মিটার ব্যাসার্দ্ধের মধ্যে পান মশলা,সুপারি,জর্দা,গুটকা,তামাক এধরনের প্যাক করা সামগ্ৰীর ব্যবহার এবং খালি প্যাকেট যেখানে সেখানে ছুঁড়ে ফেলার বিরুদ্ধে আরোপিত এই নিষেধাজ্ঞা অবিলম্বে কার্যকরী হয়েছে।

রাজ্যের মুখ্যমন্ত্ৰী সর্বানন্দ সোনোয়াল চলতি বছরের ১২ অক্টোবর কাজিরঙা উদ্যানের দ্বার পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত করে দেন। কাজিরঙার সমৃদ্ধ জৈববৈচিত্ৰ্য সংরক্ষণে উদ্যানের দক্ষিণ দিশায় ৩৭নং রাষ্ট্ৰীয় সড়কে ৩২ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি উড়াল সেতু নির্মাণ করা হবে। বলা হয়েছে গুটকা,তামাক,পাম মশলা ইত্যাদি খেয়ে এর খালি প্যাকেট যেখানে সেখানে ছুঁড়ে ফেলায় উদ্যানের পরিচ্ছন্ন পরিবেশের ক্ষতি করছে। এই সমস্ত আবর্জনা বৃষ্টির জলে ভেসে কাজিরঙা উদ্যানের ভিতরেও ঢুকছে। কাজিরঙা ও এর আশেপাশের পরিবেশ সবুজ ও পরিচ্ছন্ন রাখতে প্ৰশাসন স্থানীয় মানুষের সহযোগিতা চেয়েছে।

প্ৰশাসনের তরফ থেকে সতর্ক করে দিয়ে বলা হয়েছে কেউ নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করলে আইন অনু্যায়ী শাস্তি পাবে। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে,উদ্যানের ভিতর ও কাছেপিঠের এলাকায় কেউ এজাতীয় সামগ্ৰী প্ৰস্তুত,মজুতকরণ ও বিক্ৰি করলে এবং এগুলোর মধ্যে নিকোটিন জাতীয় কিছু পাওয়া গেলে আইন অনু্যায়ী শাস্তি দেওয়া হবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে।

অন্যান্য খবরের জন্য পড়ুনঃ মিজোরামের রাজ্যপাল পদে শপথ নিলেন পিএস শ্ৰীধরন পিল্লাই

অধিক খবরের জন্য ভিডিও দেখুন: Pradhan Mantri Saubhagya Yojana’ brings no luck to these villagers in Kampur

Next Story
সংবাদ শিরোনাম