Begin typing your search above and press return to search.

চোরাকারবার বন্ধে সীমান্ত রক্ষীবাহিনীকে কঠোর ব্যবস্থা গ্ৰহণের নির্দেশ কেন্দ্ৰের

চোরাকারবার বন্ধে সীমান্ত রক্ষীবাহিনীকে কঠোর ব্যবস্থা গ্ৰহণের নির্দেশ কেন্দ্ৰের

Sentinel Digital DeskBy : Sentinel Digital Desk

  |  28 Nov 2019 10:01 AM GMT

নয়াদিল্লিঃ দেশের আন্তঃসীমান্তে চোরাচালান বন্ধ করতে কেন্দ্ৰীয় সরকার সীমান্ত রক্ষীদের কঠোর ব্যবস্থা গ্ৰহণ করার নির্দেশ দিয়েছে। সীমান্তে চোরাকারবার ও চোরাচালানের সিন্ডিকেটগুলি গুড়িয়ে দিতে কেন্দ্ৰীয় তদন্ত ব্যুরো,শুল্ক ও গোয়েন্দা ব্যুরোকেও কাজে লাগানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যাতে গোটা অশুভ চক্ৰটির মূলোৎপাটন করা যায়। সূত্ৰটি বুধবার এখানে একথা জানিয়েছে। চোরা কারবারীরা কোনও পথ ধরে ভারতে ঢুকছে সেই পথগুলো চিহ্নিত করতে স্বরাষ্ট্ৰ বিষয়ক মন্ত্ৰক(এমএইচএ)সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে দেশের স্থল সীমান্তের একটা সুসংহত ম্যাপ প্ৰস্তুত করার নির্দেশ দিয়েছে। দুষ্কৃতীদের ধরতে চোরা কারবার বিরোধী একটা টিম গঠন করতেও বলা হয়েছে সীমান্ত রক্ষী বাহিনীকে। মন্ত্ৰক সীমান্ত প্ৰহরার দায়িত্বে থাকা যে সমস্ত কর্মকর্তা চোরা কারবারের ঘটনায় পরোক্ষভাবে জড়িত রয়েছেন তাদের চিহ্নিত করতে গোয়েন্দা ব্যুরোকে নির্দেশ দিয়েছে।

চলতি মাসের গোড়ার দিকে কেন্দ্ৰীয় সশস্ত্ৰ পুলিশ বাহিনীর উদ্দেশে একটি চিঠি দেওয়া হয়েছিল। ওই চিঠিতে কেন্দ্ৰীয় সশস্ত্ৰ পুলিশ বাহিনীকে স্থানীয় পুলিশ,গোয়েন্দা ব্যুরোর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রেখে সীমান্তে চোরাচালানের ফাঁকফোকড়গুলো খুঁজে বের করার নির্দেশ দিয়েছিল কেন্দ্ৰ।

মন্ত্ৰক সীমান্ত রক্ষী বাহিনীকে সীমান্তের একটা সুসংহত ম্যাপ প্ৰস্তুত করারও নির্দেশ দিয়েছে। মন্ত্ৰক সীমান্ত রক্ষী বাহিনীকে আরও বলেছে,তারা যেন সীমান্তে পায়ে হেঁটে এবং মোটর সাইকেলে টহলদারির ব্যবস্থা করে। সীমান্তে টহল দেবার সময় এলাকাগুলোর সমস্যা,ফাঁকফোকড় এবং এর সম্ভাব্য সমাধানে রিপোর্ট প্ৰস্তুত করতেও তাদের বলা হয়েছে। মন্ত্ৰক চোরাকারবারের সিন্ডিকেটগুলো গুড়িয়ে দেওয়ার জন্য তদন্তকারী সংস্থাগুলোকে বলেছে। সীমান্তে চোরা-কারবার বন্ধ করতে কেন্দ্ৰীয় তদন্ত ব্যুরো,শুল্ক বিভাগকে সক্ৰিয়ভাবে ব্যবহার করারও নির্দেশ দিয়েছে মন্ত্ৰক। চোরা কারবারের বিরুদ্ধে কেন্দ্ৰ কঠোরতম পদক্ষেপ নিতে সীমান্ত রক্ষী বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছে। সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর ডিরেক্টর জেনারেল বলেছেন,সীমান্ত প্ৰহরায় নিযুক্ত কর্মী এবং তাদের মধ্যে সরাসরি যোগাযোগের উদ্দেশ্যে একটা রিপোর্টিং মেকানিজম স্থাপন করা হবে। আন্তঃসীমান্তে যে সমস্ত সামগ্ৰীর চোরা চালান হয়ে থাকে সেগুলি হচ্ছে অস্ত্ৰ,গোলা বারুদ,নেশাজাতীয় সামগ্ৰী,ওষুধ,ভারতীয় ও অন্যান্য মুদ্ৰা,সোনা,রুপো,ইলেকট্ৰনিক সামগ্ৰী,বিস্ফোরক ও বস্ত্ৰ ইত্যাদি।

অন্যান্য খবরের জন্য পড়ুনঃ অসমে এলপিজি-র নতুন বিকল্প আসছে বাজারে

অধিক খবরের জন্য ভিডিও দেখুন: Dokmoka Mob Lynching: Abhi-Neel case awaits justice after 1 ½ years

Next Story
সংবাদ শিরোনাম